by SF News
ময়মনসিংহ প্রতিনিধিঃ
বিতর্ক কোন ভাবেই পিছু ছাড়ছেনা তারাকান্দা উপজেলার সাবেক খাদ্য গুদাম কর্মকর্তা মাকসুদুর রহমানের। সাম্প্রতি নানা অনিয়ম দুর্নীতির অভিযোগে তাকে মুন্সীগঞ্জ বদলী করে কর্তৃপক্ষ।
পরপর কয়েকটি তদন্তে বেড়িয়ে এসেছে তার সীমাহীন দুর্নীতির কাহিনী। নিজ অফিসে নানা অনিয়মের সাথে সাথে স্ত্রীর নামে ঠিকাদারী লাইসেন্স করিয়ে সরকারী চাকুরির পাশাপাশি ঠিকাদারী ব্যবসা চালিয়ে যাবার অভিযোগ রয়েছে। সরেজমিনে এলাকায় গিয়ে তার বিরুদ্ধে পাওয়া গেছে অসংখ্য অভিযোগ।
সরকারী নীতিমালা অনুযায়ী কোন সরকারী কর্মকর্তা অন্যকোন সরকারী প্রতিষ্ঠানের গুরুত্বপূর্ণ পদে থাকতে না পারলেও মাকসুদুর রহমান বিদ্যালয়ের সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন।
ফুলপুর উপজেলার সুতারপাড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নজরুল ইসলাম বলেন, বিগত পাঁচ বছর ধরে এই বিদ্যালয়ের পরিচালনা কমিটির দায়িত্ব পালন করছেন খাদ্য বিভাগের কর্মকর্তা মাকসুদুর রহমান (লিটন)। স্কুলের উন্নয়ণে তার অনেক অবদান রয়েছে। তিনি সুতারপাড়ায় দানবীর হিসেবে পরিচিত।
পার্শ্ববর্তী মধুপুর গ্রামের রাসেল মিয়া বলেন, এক সময় সুতারপাড়ায় লিটন ভাইয়ের হাকডাক না থাকলেও বর্তমানে তাদের অবস্থার পরিবর্তন হয়েছে। বিশেষ করে লিটন ভাই খাদ্য বিভাগে যোগদান করার পর থেকেই এলাকায় দানবীর হিসেবে সে পরিচিত। এলাকায় এখন তাদের অনেক জমিজমা হয়েছে। ময়মনসিংহ শহরে পাঁচতলা বাসাও করেছেন। লিটন সব-সময় গাড়ি দিয়ে চলাচল করেন।
খাদ্য কর্মকর্তা মাকসুদুর রহমান লিটনের ছোট ভাই প্রাইমারী স্কুলের সহকারী শিক্ষক মাহফুজুর রহমান বলেন, ছোট বেলা থেকেই আমরা অনেক সাশ্রয়ী। কষ্ট করে আমরা ভাই-বোনেরা উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত হয়েছি। লিটন ভাই অনেক সহজ-সরল মানুষ তাই মানুষের বিপদে আপদে এগিয়ে আসে। এটাই আমাদের জন্য কাল হয়ে দাড়িয়েছে। ভাই অনেক কষ্ট করে ময়মনসিংহ নগরীর সানকিপাড়া শেষ মোড়ে ৩ শতাংশ জায়গার মধ্যে একটি পাঁচতলা বাড়ি করেছে। ভাইয়ের স্ত্রী শামীমা সুলতানা ‘সায়ন কনস্ট্রাকশন’ নামে একটি ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের সরকারী ঠিকাদার। তাই এতো কিছু করা সম্ভব হইচে। অন্যথায় কোন ভাবেই সম্ভব ছিল না।
তারাকান্দা উপজেলার সাবেক খাদ্য গুদাম কর্মকর্তা মাকসুদুর রহমান লিটন বলেন, আমাদের অবস্থা পূর্বে থেকেই ভালো ছিল। প্রতিপক্ষ আমাকে বিভিন্নভাবে ফাঁসানোর জন্য উঠে পড়ে লেগেছে। তাই ময়মনসিংহ ছেড়ে দূরে চলে এসেছি।
আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রক তপন কুমার বলেন, তারাকান্দা খাদ্য গুদামে কর্মরত থাকা অবস্থায় মাকসুদুর রহমানের বিরুদ্ধে ভ‚য়া মিলের নামে বরাদ্দ, ধান-চাল ক্রয়ে নানা অনিয়মের অভিযোগ উঠে। এ বিষয়ে আমি, খাদ্য বিভাগের অতিরিক্ত মহাপরিচালক মহসীন রেজা এবং মহাপরিচালক (ডিজি) স্যার সরেজমিনে পরিদর্শন করি। ঘটনার সত্যতা পাওয়ায় মাকসুদুর রহমানকে বদলী করা হয়েছে। অতীতের তুলানায় বর্তমানে খাদ্য বিভাগ অনেকটা পরিচ্ছন্ন। আমরা চেষ্টা করছি খাদ্য বিভাগকে পুরোপুরিভাবে স্বচ্ছ করার জন্য। কেউ অনিয়ম দুর্নীতির সাথে জড়িত থাকলে ছাড় দেয়া হবে না।
এদিকে এ খাদ্য কর্মকর্তার অনিয়ম দুর্নীতির বিষয় সোচ্চার স্থানীয় জনগণ সঠিক বিচার দাবী করেছেন।
পরপর কয়েকটি তদন্তে বেড়িয়ে এসেছে তার সীমাহীন দুর্নীতির কাহিনী। নিজ অফিসে নানা অনিয়মের সাথে সাথে স্ত্রীর নামে ঠিকাদারী লাইসেন্স করিয়ে সরকারী চাকুরির পাশাপাশি ঠিকাদারী ব্যবসা চালিয়ে যাবার অভিযোগ রয়েছে। সরেজমিনে এলাকায় গিয়ে তার বিরুদ্ধে পাওয়া গেছে অসংখ্য অভিযোগ।
সরকারী নীতিমালা অনুযায়ী কোন সরকারী কর্মকর্তা অন্যকোন সরকারী প্রতিষ্ঠানের গুরুত্বপূর্ণ পদে থাকতে না পারলেও মাকসুদুর রহমান বিদ্যালয়ের সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন।
ফুলপুর উপজেলার সুতারপাড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নজরুল ইসলাম বলেন, বিগত পাঁচ বছর ধরে এই বিদ্যালয়ের পরিচালনা কমিটির দায়িত্ব পালন করছেন খাদ্য বিভাগের কর্মকর্তা মাকসুদুর রহমান (লিটন)। স্কুলের উন্নয়ণে তার অনেক অবদান রয়েছে। তিনি সুতারপাড়ায় দানবীর হিসেবে পরিচিত।
পার্শ্ববর্তী মধুপুর গ্রামের রাসেল মিয়া বলেন, এক সময় সুতারপাড়ায় লিটন ভাইয়ের হাকডাক না থাকলেও বর্তমানে তাদের অবস্থার পরিবর্তন হয়েছে। বিশেষ করে লিটন ভাই খাদ্য বিভাগে যোগদান করার পর থেকেই এলাকায় দানবীর হিসেবে সে পরিচিত। এলাকায় এখন তাদের অনেক জমিজমা হয়েছে। ময়মনসিংহ শহরে পাঁচতলা বাসাও করেছেন। লিটন সব-সময় গাড়ি দিয়ে চলাচল করেন।
খাদ্য কর্মকর্তা মাকসুদুর রহমান লিটনের ছোট ভাই প্রাইমারী স্কুলের সহকারী শিক্ষক মাহফুজুর রহমান বলেন, ছোট বেলা থেকেই আমরা অনেক সাশ্রয়ী। কষ্ট করে আমরা ভাই-বোনেরা উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত হয়েছি। লিটন ভাই অনেক সহজ-সরল মানুষ তাই মানুষের বিপদে আপদে এগিয়ে আসে। এটাই আমাদের জন্য কাল হয়ে দাড়িয়েছে। ভাই অনেক কষ্ট করে ময়মনসিংহ নগরীর সানকিপাড়া শেষ মোড়ে ৩ শতাংশ জায়গার মধ্যে একটি পাঁচতলা বাড়ি করেছে। ভাইয়ের স্ত্রী শামীমা সুলতানা ‘সায়ন কনস্ট্রাকশন’ নামে একটি ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের সরকারী ঠিকাদার। তাই এতো কিছু করা সম্ভব হইচে। অন্যথায় কোন ভাবেই সম্ভব ছিল না।
তারাকান্দা উপজেলার সাবেক খাদ্য গুদাম কর্মকর্তা মাকসুদুর রহমান লিটন বলেন, আমাদের অবস্থা পূর্বে থেকেই ভালো ছিল। প্রতিপক্ষ আমাকে বিভিন্নভাবে ফাঁসানোর জন্য উঠে পড়ে লেগেছে। তাই ময়মনসিংহ ছেড়ে দূরে চলে এসেছি।
আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রক তপন কুমার বলেন, তারাকান্দা খাদ্য গুদামে কর্মরত থাকা অবস্থায় মাকসুদুর রহমানের বিরুদ্ধে ভ‚য়া মিলের নামে বরাদ্দ, ধান-চাল ক্রয়ে নানা অনিয়মের অভিযোগ উঠে। এ বিষয়ে আমি, খাদ্য বিভাগের অতিরিক্ত মহাপরিচালক মহসীন রেজা এবং মহাপরিচালক (ডিজি) স্যার সরেজমিনে পরিদর্শন করি। ঘটনার সত্যতা পাওয়ায় মাকসুদুর রহমানকে বদলী করা হয়েছে। অতীতের তুলানায় বর্তমানে খাদ্য বিভাগ অনেকটা পরিচ্ছন্ন। আমরা চেষ্টা করছি খাদ্য বিভাগকে পুরোপুরিভাবে স্বচ্ছ করার জন্য। কেউ অনিয়ম দুর্নীতির সাথে জড়িত থাকলে ছাড় দেয়া হবে না।
এদিকে এ খাদ্য কর্মকর্তার অনিয়ম দুর্নীতির বিষয় সোচ্চার স্থানীয় জনগণ সঠিক বিচার দাবী করেছেন।
Post Views:
৪৪৭