আরিফ রববানীঃ
করোনা পরিস্থিতিতে প্রতিদিন বেড়েই চলছে নতুন অাক্রান্ত ও মুত্যু। এই ভাইরাস সংক্রমণ বিস্তার প্রতিরোধে সকল শ্রেণী-পেশার মানুষকে ঘরে থাকার আহবান জানানো হয়েছে সরকারের পক্ষ থেকে।সরকারের সেই আহবানে সাড়া দিয়ে দেশের
, সকল পেশাশ্রেণীর মানুষ তাদের কর্ম ত্যাগ করে নিজ নিজ ঘরে দিনের পর দিন ঘর বন্দী হয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছে ধনী-দরিদ্র জনগোষ্ঠীরা। তাই
বাংলাদেশ সরকার দিন মজুর, রিক্সা ভ্যান চালক, চা বিক্রেতা, হকার,শ্রেণীর অসহায় মানুষের কথা চিন্তা করে প্রতি ইউনিয়নে তালিকা প্রস্তুুত করে ত্রাণ বিতরণ করেছেন। সরকারের সহযোগিতায় বয়স্কদের খাবারের ব্যবস্থা হলেও শিশুরা খাদ্য সংকটে রয়েছে। কারণ কাজ বন্ধ থাকায় রোজী-রোজগার না থাকায় শিশুর খাবারের ব্যবস্থা করতে হিমসিম খাচ্ছে অভিভাবকরা। শিশুরাও যাতে খাদ্য সংকটে না থাকে সে লক্ষে ত্রিশাল উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোস্তাফিজুর রহমানের মানবিক চিন্তা-চেতনায় ১৬ এপ্রিল পৌর এলাকায় ত্রিশাল উপজেলা প্রশাসনের পরিকল্পনায় উপজেলা ত্রাণ ও দুর্যোগ বিভাগের অাওতাধীন শিশুদের খাবারের জন্য দুধ, সুজি, চিনি ও বিস্কুট বিতরণ করা হয়। এ সময় উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোস্তাফিজুর রহমান অফিসিয়াল জরুরী কাজে ব্যস্ত থাকায় বিতরণ কার্যক্রম সম্পন্ন করেন- ত্রিশাল উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বীরমুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব আব্দুল মতিন সরকার, সহকারী কমিশনার (ভূমি) ত্রিশাল, ময়মনসিংহ তরিকুল ইসলাম তুষার, উপজেলা পরিষদ ভাইস-চেয়ারম্যান হুমায়ুন কবির অাকন্দ, প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আলমগীর হোসেন প্রমুখ। এ বিষয়ে উপজেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ বিভাগের প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তারআলমগীর হোসেনের সাথে কথা বললে তিনি জানান, এই কার্যক্রম পর্যায়ক্রমে সারা উপজেলায় অব্যাহত থাকবে।