
ষ্টাফ রিপোর্টারঃ
ত্রিশালের কাঠাল ইউনিয়নের দড়ি কাঠাল বাজারের ১০টাকা কেজির চাউল কেলেংকারী নিয়ে ইউনিয়ন চেয়ারম্যান দেলোয়ার হোসেন কামাল কে জড়িয়ে যারা মন্তব্য করছেন তাদের মনে হয় জানা উচিত ১০টাকা কেজির চাউল চেয়ারম্যান দেয় না। এই চাউল ডিলাররা কার্ডধারীদের মাঝে ১০টাকা কেজিতে বিক্রি করেন। আর একটা ডিলার সেই পরিমাণ চাউল পায় তার আওতায় যতগুলো কার্ড আছে। কার্ড হিসাবে চাউল বরাদ্দ দেওয়া হয় ডিলার কে। সেই চাউল যদি ডিলার সকল কার্ডধারীদের কে চাউল দেওয়ার পর অবশিষ্ট থাকে তাহলে সেই চাউল কোথায় পেলো এটা প্রশ্ন? আর যদি কার্ডধারীরা চাউল নেওয়ার বাকী থাকে ও কার্ডের সমপরিমাণ চাউল ঘরে থাকে সেটা থাকতে পারে। কারণ কার্ডের মালিক আসলে তাকে চাউল দিতে হবে। যে ঘরকে ডিলার গুদাম ঘর হিসাবে ব্যবহার করছে সেটা চেয়ারম্যানের ঘর সেটা ঠিক আছে, তবে ডিলারের কাছে বাড়া দেওয়া। চেয়ারম্যান ডিলারের কাছে ঘর বাড়া দিয়েছে। ডিলার যে করো ঘর বাড়া হিসাবে নিতে পারেন তার ব্যবসা চালাতে। সেখানে ডিলার চাউল চুরি করলেও সেটা চেয়ারম্যান বা ঘর মালিকের দোষের কিছু হতে পারেনা। চুরি করলে চুরের দোষ। চুরের বিচার হউক এটা সবাই চায়। চেয়ারম্যানন কামালের জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে একটি মহল চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে চক্রান্ত চালাচ্ছে দীর্ঘদিন যাবৎ। এটা সেই চক্রান্তেরই অংশ বলে মনে করছেন স্থানীয় রাজনৈতিক সামাজিক ও বিভিন্ন পেশাশ্রেণীর মানুষ। তাদের মতে-শুকুনের চোখ পরেছে চেয়ারম্যান কামালের জনপ্রিয়তায়।।
এদিকে ত্রিশাল উপজেলার কাঁঠাল ইউনিয়নে ১০টাকা কেজি চাউল নিয়ে স্বার্থান্বেষী ষড়যন্ত্রকারী সরকারের খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির ডিলার নাইমুর রহমান স্বপনের গুদামে সংরক্ষিত মাত্র ১৪ বস্তা (প্রায় ১০ মণ) চাল নিয়ে কাঁঠাল ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে ত্রাণচুরির কল্পিত ঘটনা সাজিয়ে থানায় মিথ্যা অভিযোগ দায়ের করে। থানা কর্তৃপক্ষ সাথে সাথে রাত ১২ টায় এসে গুদাম তালা মেরে দিয়ে প্রশাসনকে অবহিত করে। যার প্রেক্ষিতে উপজেলা খাদ্য কর্মকর্তা তদন্তে এসে প্রকৃত ঘটনা জেনে ও সংশ্লিষ্ট ডিলারের খাতাপত্র দেখে কোন ত্রুটি না পাওয়ায় গুদামটি সাথে সাথেই খুলে দেয়। এরমধ্যে ষড়যন্ত্রকারীরা ফেসবুক –মেসেঞ্জারে চেয়ারম্যানের ত্রাণচুরির মিথ্যা ঘটনা প্রচার করে। ইউপি চেয়ারম্যানের নামে ত্রাণচুরির এধরণের মিথ্যা ঘটনা সাজিয়ে ইউপি চেয়ারম্যান ও সরকারকে বিব্রত করার হীন প্রচেষ্টাকারীদের বিরুদ্ধে দ্রুত আইনানুগ ব্যবস্থাগ্রহণ করা উচিত। আমার কাছে মেসেঞ্জারে চেয়ারম্যানের একটি নিউজ ক্লিপে এটি প্রচারণায় জনৈক বাবুলের নাম দেওয়া। জানা গেছে এই বাবুল কাঁঠাল ইউ. বিএনপি সাবেক সভাপতি ও প্রবীণ বিএনপি নেতা মরহুম নূরু মেম্বারের ছেলে। সে নিজেও বিএনপির নেতা।