মুক্তাগাছা উপজেলাধীন ধিতুয়া গ্রামের মোঃ সেলিম পিতাঃ আব্দুর রাজ্জাক, এর বাড়ি সংলগ্ন তাঁরই সহোদর চাচা ইসমাইলে’র পুকুরে ময়লা, আবর্জনা ও টয়লেটের শৌচ লাইন করে রাখে । এতে এলাকাবাসী সহ সেলিম ও তার পিতা আব্দুর রাজ্জাক নিষেধ করে এলাকায় দুর্গন্ধ ও দুষিত জীবানু ছড়ানোয় পাশের মাদরাসার শিক্ষক ছাত্রদেরও অসুবিধা হয় বলে মাদরাসা কতৃপক্ষ ইসমাইলকে বিষয়টি অবহিত করলে ইসমাইল ও পরিবারের সদস্যরা কর্ণপাত না করে সেলিমকে প্রাণনাশের হুমকী দেয়। এই নিয়ে সমাজের গণ্যমান মুরব্বিদের নিয়ে উক্ত বিষয়ের সালিশ মিমাংসার চেষ্টা করে সেলিম। তাতে কোনো ফলপ্রসূ হয় না বরং পরস্পরে চলতে থাকে পারিবারিক বিরোধ ও প্রতিহিংসার জাল বুনন। কিন্তুু পুকুর মালিক ইসমাইল দম্ভভারে বলে আমার জায়গায় আমি যা খুশি তাই করবো, এতে সালিশ, দরবার আইন আদালত কিছুই করতে পারবে না। তারই সূত্রপাত নিয়ে গত ১৫/৪/ ২০২০ ইং রোজ বুধবার নিজ বাড়িতেই একপর্যায়ে সেলিম ও তার পরিবারের সাথে বাকবিতন্ডা হলে অতর্কিত হামলা করে ইসমাইল ও তাঁর সাঙ্গসাথিরা। এতে সেলিম ও তাঁর বৃদ্ধা মা ও স্রী গুরুতর আহত হয়। এবং কী ঘরবাড়ি ভাঙচুর করার অভিযোগ আহত পরিবারের। আহতদেরকে মুক্তাগাছা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে চিকিৎসাধীন রাখে। তবে সেলিমের বৃদ্ধা মা গুরুতর আহত হওয়ায় ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে। এ ঘটনায় মোঃ আব্দুল রাজ্জাক বাদী হয়ে মুক্তাগাছা থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন নিন্মলিখিত ব্যক্তিগং এর বিরুদ্ধে। ১/ ইসমাইল পিতাঃ আমির উদ্দিন মুন্সি ২ / আব্দুল কদ্দুস পিতাঃ মৃত হুসি শেখ ৩/ সেলিম ৪/ বাবলু উভয় পিতাঃ আব্দুল কদ্দুস ৫/ হারুন পিতাঃ আব্দুল কদ্দুস সর্ব- সাং ধিতুয়া, পদুরবাড়ি মুক্তাগাছা মামলার তদন্ত অফিসার হুমায়ুন কবির ঘটনাস্থলে তদন্ত করে। এবং আইনী ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দেন।