আরিফ রববানীঃ
করোনা ভাইরাসজনিত বৈশ্বিক মহামারীতে অাকস্মিক কর্মহীন, দিনমুজুর,নিম্নআয়ের অভাবগ্রস্থ পরিবারদের কষ্ট লাঘবে যুব লীগ নেতা এইচ এম ফারুক ও তার পরিবারের সদস্যরা করোনার প্রাদুর্ভাবের শুরু থেকেই সাধারণ মানুষের মাঝে সচেতনেতনতা বাড়াতে কাজ করে আসছে।মাস্ক পরিধান,হ্যান্ড স্যানিটাইজার, সাবান ও নিরাপদ সামাজিক দূরূত্ব বজায় রাখার ক্ষেত্রে ভূমিকা রেখে আসছে ময়মনসিংহ জেলা যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক এইচ এম ফারুক।
লকডাউনের ফলে অভাব গ্রস্থ অসহায়, নিম্নআয়ের মানুুষ ও দিনমজুরদের নিজের সাধ্যমত খাদ্য উপহার ও অার্থিক সাহায্য করে যাচ্ছেন যুবলীগের এই জনবান্ধব নেতা । করোনা পরিস্থিতি পর্যায়ক্রমে ছড়াতে থাকলে, লকডাউনের সময় সীমা বাড়তে থাকলে, পাল্লা দিয়ে বাড়তে থাকে সাধারণ মানুষের দুর্ভোগ।
সারাদেশের ন্যায় ময়মনসিংহও লকডাউনের কবলে পড়ায় মানুষের দুর্ভোগ বাড়ায় ও অধিকসংখ্যক মানুষ মানবিক বিপর্যয়ের সন্মুক্ষীন হওয়ায় মানবিক ও সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকেই অসহায় বিপদগ্রস্থ মানুষের জন্য কিছু করার মানসিকতার দায়বদ্ধতা থেকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সহায়তার অাহবান জানানো হয়। সেই লক্ষে মানুষের বিপদে পাশে থাকতে রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ থেকে শুরু করে জনপ্রতিনিধি সহ ভাই,বন্ধু,আত্মীয় পরিজন অনেকেই সহযোগিতার হাত বাড়ায়। নিজ পরিবারের ও শুভাকাঙ্ক্ষীদদের সহায়তায় অসহায় পরিবারের পাশে দাড়িয়ে তাদের মুখে হাসি ফুটানোর চেষ্টা করে।তাদের মাঝে একজন মানবতার ফেরিওয়ালা ও মানবিক নেতা এইচ এম ফারুক। তিনি দেশের করোনা পরিস্থিতিতে এই অর্থনৈতিক দুরাবস্থায় বিগত দেড় মাস ধরে ময়মনসিংহের বিভিন্ন এলাকায় নিরবে-নির্ভিত্তে দিন- রাত্রীতে অসহায় অস্বচ্ছল পরিবারের দোর গোড়ায় ত্রান সামগ্রী পৌঁছে দিচ্ছেন।
এ প্রসংগে যুবলীগ নেতা এইচ এম ফারুক বলেন- অনেক পরিবার লজ্জায়-সংকোচে এবং বিভিন্ন কারনে ত্রান নিতে আসে না।মুলতঃ এই সকল পরিবার গুলো কে চিহৃিত করেই আমার এই কার্যক্রম।এতে ত্রান গ্রহন করতে মানুষ স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে বলেও তিনি জানান। তিনি বলেন- এ ত্রান বিতরন কার্যক্রম একটি চলমান পক্রিয়া এবং এটি লকডাউনের সময়কাল বৃদ্ধি যতো হবে ততোদিন অব্যাহত থাকবে,এই বৈশ্বিক করোনা মহামারি মোকাবেলায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকার নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছে। জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে মানুষের কষ্ট লাগবে সবসময় গরীব-দুঃখীদের পাশে থাকবো।