স্টাফ রিপোর্টারঃ
আমি জমির মালিক। আমাকে ডাকে নাই। এই জমির মালিক প্রতিবন্ধী। সরকার প্রতিবন্ধীকে সহায়তা করে। অথচ প্রতিবন্ধীর জমি নিচ্ছে সরকার। আমাকে কেউ জিজ্ঞাস করে নাই।
ঠিকাদার আমাকে জানানোর প্রয়োজন মনে করেনি। ইট বিক্রি করছে অন্যত্র। গতকাল সোমবার অধিক গ্রহণ জমির মালিক মোঃ সেলিম মিয়া ও মোঃ নূরুল ইসলাম গং ঠিকাদারের বিরুদ্ধে এইসব অভিযোগ করেন।
জানা যায়, বিদ্যুৎ বিতরণ উন্নয়ন প্রকল্প জোন ফুলবাড়িয়া ৩৩/১১ কেভি ২.১০/১৩.৩৩ এম ভিএ বিদ্যুৎ উপকেন্দ্র। জমির তপসিল মৌজা চকরাধাকানাই (জে এল নং ৬৬) আরএস খতিয়ান ১৯৭৬ ও দাগ নং ৪০০৫ (০.০৭ একর) আরএস খতিয়ান নং ১৪৭৮ ও দাগ নং ৪০০৬ (০.২৬ একর) আরএস খতিয়ান নং ১৪৭৮ ও দাগ নং ৪০১০ (০.৪৮ একর) আরএস খতিয়ান নং ৭৬৩ ও দাগ নং ৪০১১ (০.১৯ একর) সর্বমোট ১.০০ (এক) একর জমি অধিক গ্রহণ করে।
এ ব্যাপারে ফোনে যোগাযোগা করা হলে সাব-ইঞ্জিনিয়ার শাকিল রেজা বলেন, সম্পত্তির মালিক পিডিপি। জমির উপর গাছপালা, দেয়ালসহ যাবতীয় স্থাপনার মূল্য নির্ধারণ করা।
আমি ঠিকাদার, নিয়ম মেনেই দেয়াল ভাঙ্গা হচ্ছে। জমির মালিক মোঃ সেলিম মিয়ার সঙ্গে ফোনে কথা হয়েছে। তিনি ৭/৮দিন সময় চেয়েছে। জমির মালিক যদি ইট কিনতে চায়। আমি তাঁকে ন্যায মূল্যে দিবো। আপাততঃ দেয়াল ভাঙ্গার কাজ বন্ধ।