
স্টাফ রিপোর্টার :
নির্বাচনের আর মাত্র একদিন বাকি। আগামী বৃহস্পতিবার (১১ নভেম্বর) ফুলবাড়ীয়ার ১৩ টি ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন। শেষ মুহূর্তের প্রচার-প্রচারণায় সরগরম হয়ে উঠেছে ফুলবাড়ীয়ার ১৩ টি ইউনিয়ন।
অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচনকে ঘিরে কাক ডাকা ভোর থেকে গভীর রাত পর্যন্ত চলছে প্রার্থীদের প্রচারণা। নানা প্রতিশ্রুতি ও আশ্বাসের ফুলঝুড়ি নিয়ে ভোটারদের দ্বারে দ্বারে যাচ্ছেন প্রার্থীরা। যোগ্য প্রার্থীকে নির্বাচিত করতে ভোটারদের মধ্যেও রয়েছে চুলচেরা বিশ্লেষণ। বিগত দিনে পাশে থেকেছেন, উন্নয়ন করেছেন এমন প্রার্থীদের ভোট দেওয়ার কথা জানিয়েছেন সাধারণ ভোটাররা। এ ছাড়া নতুন প্রার্থী হিসেবে চশমা প্রতিকে জয়নাল আবেদীনের বেশ কদর রয়েছে।
প্রার্থী, প্রার্থীর কর্মী-সমর্থকদের প্রচার-প্রচারণায় মুখরিত হয়ে উঠে ফুলবাড়ীয়ার ইউনিয়নের সব এলাকা। এবারের নির্বাচনে বিএনপি অংশ না নেওয়ায় আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থীর মাথা ব্যথা হয়ে দাঁড়িয়েছে দলীয় বিদ্রোহী প্রার্থী।
নিজের দলের বিদ্রোহী প্রার্থীরা ঘুম কেড়ে নিয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থীদের। তবে ভেদাভেদ ভুলে উন্নয়নের আশায় দলীয় প্রার্থীকে বিজয়ী করার জন্য জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের নেতারা বিভিন্ন এলাকায় সভা-সমাবেশ করে নানা প্রতিশ্রুতি দিয়ে চলেছেন।
৫নং দেওখোলা ইউনিয়ন পরিষদের স্বতন্ত্র প্রার্থী আতাউর রহমান হাদী নৌকা প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী আলহাজ্ব তাজুল ইসলাম বাবলুর বিরুদ্ধে অভিযোগ এনে বলেন, তিনি সাধারণ ভোটারদেরকে ভয় ভীতি দেখাচ্ছে। প্রচারণায় বাধা দিচ্ছে। এছাড়াও, কেন্দ্র দখলের শঙ্কা আছে বলে জানান তিনি।
তবে বিদ্রহী প্রার্থী হিসেবে আতাউর রহমান হাদী প্রচার প্রচারনায় এগিয়ে রয়েছেন বলেন জানান সাধারণ ভোটারগন।
ফুলবাড়ীয়া উপজেলার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জানান, দেওখোলা ইউনিয়নে সর্বমোট ৯টি কেন্দ্র। প্রতিটি কেন্দ্রকেই আমরা গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছি। প্রার্থীদের মধ্যে সাজ সাজ রব রয়েছে। ভোটাররা যাতে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে সেজন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী নিয়োজিত থাকবে।
ফুলবাড়ীয়া উপজেলার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জানান, দেওখোলা ইউনিয়নে সর্বমোট ৯টি কেন্দ্র। প্রতিটি কেন্দ্রকেই আমরা গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছি। প্রার্থীদের মধ্যে সাজ সাজ রব রয়েছে। ভোটাররা যাতে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে সেজন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী নিয়োজিত থাকবে।