Header Image

লেঃ কর্ণেল (অবঃ) নজরুল ইসলামের হস্তক্ষেপে দীর্ঘদিনের জমি সংক্রান্ত বিরোধের অবসান

 

মফিদুল ইসলাম লাভলু (ময়মনসিংহ)

ময়মনসিংহ নগরীর ৩০ নং ওয়ার্ডে জমি সংক্রান্ত বিরোধে দীর্ঘদিন ধরে দুই পক্ষের মামলা, হামলা মারামারি চলে আসছিলো।

ময়মনসিংহ এর বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজসেবক আলহাজ্ব সুরুজ্জামান সরকার এর বড় মেয়ের জামাতা,২৭ বিজিবি ময়মনসিংহ এর সাবেক পরিচালক লেঃ কর্ণেল (অবঃ)মো:নজরুল ইসলামের দারস্থ হলে তিনি দুইপক্ষের সাথে কথা বলে এক দিনেই কঠিন বিরোধের সমাধান করে দেন।

ঘটনাটি এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করেছে। সর্বমহলে প্রসংশিত হয়েছেন সাবেক এই সেনা কর্মকর্তা নজরুল ইসলামের।লেঃ কর্ণেল (অবঃ) নজরুল ইসলাম বরিশালের বিভাগের গর্বিত সন্তান,ময়মনসিংহের জামাই। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর এক উজ্জ্বল নক্ষত্র। তিনি বর্তমানে ভারোত্তোলন ফেডারেশন এর সাধারণ সম্পাদক ও বাংলাদেশ অলিম্পিকএসোসিয়েশন এর সম্মানিত সদস্য। তিনি বর্তমানে নজরুল সিটি নামের বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান করেছেন এই নগরীতে।সততা,বিশ্বস্ততা অসীম সাহসিকতা নিয়ে এগিয়ে চলছে নজরুল সিটি। যেখানে কিছুদিন আগে বিপথগামী ছেলেদের আড্ডা হত,হর হামেশায় মাদক সেবন এবং বিক্রি চলছে,মারামারি ছিল নিত্যদিনের ঘটনা। সেই স্থানটি এখন উন্নত মানের বাসযোগ্য নিরাপদ এবং মডেল হিসেবে রূপ নিয়েছে।

এর একমাত্র দাবিদার নজরুল সিটির কর্ণধার
ময়মনসিংহ নগরীর রহমতপুর, বাইপাস এলাকা,লেঃ কর্ণেল (অবঃ) নজরুল ইসলামের হস্তক্ষেপে দীর্ঘদিনের জমি সংক্রান্ত বিরোধের অবসান নয়াপাড়ায় ও আকুয়া বাইপাসে গড়ে উঠেছে এই নজরুল সিটি। শুধু তাই নয়,তিনি অনেক পারিবারিক ঝামেলায় নিমজ্জিত পরিবারকে উদ্ধার ও আলোর পথ দেখিয়েছেন, যেখানে নগরীর অনেক জনপ্রতিনিধি/
বিশিষ্টজনরা সমাধান করতে হয়েছেন ব্যর্থ হয়েছেন,সেখানে তিনি তার সততা,নিষ্ঠঠ ও দক্ষতার মাধ্যমে হয়েছেন সফল। তাইতো নজরুল সিটির প্রশংসা আজ দেশজুড়ে। ছোটবেলা থেকেই যে মানুষটি দেশ এবং মানুষের জন্য শান্তির স্বপ্ন দেখতেন তার সেই স্বপ্ন আজ ধীরে ধীরে বাস্তবায়নের পথে। নজরুল সিটি আজ ময়মনসিংহ এর মডেল
ময়মনসিংহ বাসী তাহার মতন একজন মানবিক মানুষ পেয়ে গর্বিত ।এ প্রতিষ্ঠানে আজ একাধিক মানুষের কর্মসংস্থার ব্যবস্থা হয়েছে।

সামনের দিনগুলোতে সেখানে একটি মডেল বসবাসযোগ্য প্রতিষ্ঠান ঘরে তুলবেন এই আশাবাদ তার বুকে। এখানকার মানুষের মাঝে পারস্পরিক ভ্রাতৃত্ববন্ধনের সৃষ্টি করেছেন নজরুল সিটি।সেনাবাহিনী ও বিজিবির দায়িত্ব সফলভাবে পালন করে,মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে সর্বোচ্চ সম্মাননা পান,তাইতো প্রধানমন্ত্রী নিজ হাতে পড়িয়ে দেন ব্যাচ এছাড়াও ২৭ বিজিবি, ময়মনসিংহ এ দায়িত্ব পালন কালে সীমান্ত চোরাচালান বন্ধ, বিপুল পরিমাণ মাদক উদ্ধার ও ধ্বংস করেন এই কর্মকর্তা। তৎকালীন সময়ে জাতীয় সংসদ, উপজেলা এবং ইউনিয়নের নির্বাচনে প্রশাসনের অন্যান্য কর্মকর্তার মত তার বাহিনী ও ব্যাপক সফলতা অর্জন করেন।

দায়িত্ব পালনকালে ময়মনসিংহের রাজনীতিক, সুশীল সমাজ, সামাজিক সাংস্কৃতিক এবং সাংবাদিক সকলের সাথে তার একটি মধুর মেলবন্ধন তৈরি হয়। যা ময়মনসিংহবাসী চিরদিন স্মরণ করবে এই মানুষটিকে তার হস্তক্ষেপে হালুয়াঘাটের সীমান্ত সড়ক, ব্রহ্মপুত্র নদীর ওপারে বিজিবি স্টেডিয়াম ,বি জি, বি স্কুল ও কলেজ নির্মাণ হয়। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর এক উজ্জ্বল নক্ষত্র নজরুল সিটির কর্ণধার লে: কর্নেল ইসলাম। তিনি নিরবে অসহায় মানুষের জন্য কাজ করে চলছেন , অসহায় গরিব প্রতিবন্ধী বিধবা মানুষের মাঝে প্রায় সময় দানের হাত বাড়িয়ে দেন। এ ধরনের মানুষ এদেশে আরো অনেক থাকলে এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ ,সেদিন বেশি দূরে না, বাংলার প্রতিটি মানুষ উন্নত বিশ্বের মত তাল মিলিয়ে চলবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!