
ময়মনসিংহ এর মুক্তাগাছার তরুন সাইবার স্পেশালিষ্ট ও আইটি উদ্দোক্তা রুহুল আমিন তার সৃজনশীলতা ও প্রযুক্তিগত দক্ষতার মাধ্যমে দেশের আইটি খাতে নতুন মাত্রা যোগ করেছেন। তিনি একজন সাইবার স্পেশালিষ্ট ও তরুণ উদ্দোক্তাই নন বরং তিনি একজন সফল ফিল্যান্সার । তিনি বাংলাদেশের সাইবার জগতকে সুরক্ষিত রাখার জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। রুহুল আমিন বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমে সিকিউরিটি প্রটেকশন নিরাপত্তা ও সেবা প্রধান করে থাকেন। বিশেষ করে সেলেব্রিটি এবং বিশিষ্ট ব্যাক্তিদের সোশ্যাল মিডিয়া প্রোফাইল এবং পেজগুলোর নিরাপত্তা নিশ্চিতে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।
রুহুল আমিন ফেসবুক কপিরাইট পুনরুদ্ধার কাজও করে থাকেন। বিভিন্ন সেলেব্রিটি ব্যাক্তিরা তার সহায়তা নিয়ে তাদের প্রোফাইল ও পেজ সুরক্ষা নিশ্চিত করেছেন। তার এই নিরলস প্রচেষ্ঠা তাকে আইটি খাতে একজন প্রভাবশালী ব্যাক্তি হিসেবে তুলে ধরেছে।
এবং পাশি তিনি একজন সফল ফিল্যান্সার গ্রাফিক্স ডিজাইন এবং এর পাশাপাশি তিনি ইউটিউব নিয়েও কাজ করেন এবং ফেসবুকে আইডি পেজ গ্রুপ এগুলোতে তিনি এক্সপার্ট যেকোনো সমস্যার সমাধান করে ফেলে দ্রুতই! তিনি অনেক মানুষের হ্যাক হওয়া আইডি পেজ গ্রুপ ইত্যাদি ব্যাক করে দিয়েছে। এবং অনলাইনে যেকোনো সমস্যার সমাধান করে দিয়েছে খুব দ্রুত।
তারকাছে ফেসবুক ইউটিউব বা আইডি রিলেটেড সব ধরনের সমস্যার সমাধান আছে ।
রুহুল আমিন এর জানায়, তার বিশ্বাস, দেশের উন্নয়নে বাংলাদেশী কনটেন্ট ক্রিয়েটর এবং সাইবার এক্সপার্ট দের ভূমিকা আর ও বৃদ্ধি পাবে যদি তারা সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা পান। তরুন প্রজন্মের জন্য রুহুল আমিন একটি উদাহরণ হয়ে উঠেছেন। তার কাজের মাধ্যমে প্রমাণ করেছেন যে বাংলাদেশে ইউটিউব কনটেন্ট ক্রিয়েট, সাইবার সিকিউরিটি ও আইটি সেক্টরে অনেক ভালো কাজ করা সম্ভব। দেশের সাইবার জগৎকে নিরাপত্তার জন্য তার মতো মানুষের অবশ্যই খুবই গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে ।
আমাদের সবার উচিত তার এই কাজকে আরো উৎসাহ দেওয়া । তার পাশে থাকা।
