
বার্নার্ড সরকার
ধোবাউড়া উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ থেকে অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচে যায় ৪নং পোড়াকান্দুলিয়া ইউনিয়নের জনগণ।
গত রমজান মাসে অটোর টেম্পু সিএনজি পরিচালকদের মধ্যে এরিয়া ভিত্তিক একপর্যায়ে তর্কাতর্কিতে জড়িয়ে এলাকার ড্রাইভারদের মাঝে মারামারি সূত্রপাত।
পরবর্তীতে জানা যায় যে.১। প্রথম একটি পক্ষ মনজুরুল হক মঞ্জু চেয়ারম্যান সাহেবের নাম প্রকাশ করছে। ২ দ্বিতীয় পক্ষ রিপন তালুকদারের নাম প্রকাশ করছে। তবে ড্রাইভারদের মারামারিকে কেন্দ্র করে দুটি পক্ষের বিষয়ে (মামা ও ভাগ্নে) দুজনেই কিন্তু অবগত নয় যে….❓
দুটি পক্ষের উত্তেজনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নিশাত শারমিন.সঙ্গে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও ধোবাউড়া থানা অফিসার ইনচার্জ মোঃ আল মামুন সরকার সহ ৪ নং পোড়াকান্দুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মঞ্জুরুল হক.রিপন তালুকদারের লোকজনের
উপস্থিতিতে পোড়াকান্দুলিয়া খাদ্য গুদামে সম্মুখে-দুই পক্ষ নিয়ে আলোচনায় বসে মীমাংসা করেছেন নির্বাহী কর্মকর্তা নিশাত শারমিন।
আলোচনার সর্বশেষে সবাইকে মিষ্টিমুখ করাইয়াছেন
চেয়ারম্যান মঞ্জুরুল হক।
এসময় উপস্থিত ছিলেন সহকারী কমিশনার( ভূমি) সালাউদ্দিন বিশ্বাস,ধোবউড়া থানা অফিসার ইনচার্জ আল মামুন সরকার, প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা বেগম শাহীন, ইউপি চেয়ারম্যান জাকিরুল ইসলাম টুটন, হুমায়ুন কবির সরকার, ট্যাগ অফিসার কামরুল হুদা, পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মোজাম্মেল হোসাইনসহ প্রমুখ।
