Header Image

প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে ঈদের শুভেচ্ছা পেয়েছেন শিল্পপতি রাজু আহমেদ।

রাজধানীর শিল্পাঞ্চল আশুলিয়ার কৃতি সন্তান মানবতার ফেরিয়ালা গরীবের বন্ধু অসহায় মানুষের পাশে যাকে সব সময় পাওয়া যায় ।,বৈশ্বিক মহামারী করোনা ভাইরাসে মানুষ যখন কর্মহীন অসহা হয়ে পড়েছে ,সে সময় হইতে অসহায় হত দরিদ্র ও নিম্ন বিত্ত কর্মহীন মানুষের পাশে নিজস্ব অর্থয়ানে খাদ্য সামগ্রী ও নগদ অর্থ দিয়ে কয়েক হাজার মানুষ কে সাহায্য করেছেন । শীত কালীন সময়ে অসহায় কয়েক হাজার মানুষের মাঝে কম্বল দিয়ে সহযোগিতা করেন । যাতে মানুষ শীতের মধো ঠান্ডায় কষ্ট না পায় । আবার সিয়াম সাধনার মাস রমজান মাসে প্রতিদিন শত শত মানুষের মাঝে ইফতার ও ঈদ সামগ্রী এবং নগদ অর্থ দিয়ে সহযোগিতা করে যাচ্ছেন এই দয়াবান রাজু আহমেদ ।তাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে ঈদের শুভেচ্ছা পেয়েছেন আশুলিয়া ইউনিয়ন চেয়ারম্যান প্রার্থী বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় ধর্ম বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য ও মানবতার ফেরিয়ালা শিল্পপতি রাজু আহমেদ । তিনি চ্যানেল এস টেলিভিশনের আশুলিয়া প্রতিনিধি কে জানান এই সঙ্কটপূর্ণ মুহূর্তে ইসলাম আমাদের শেখায় মানবিক হতে। অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াতে। তাদের দুমুঠো খাবারের ব্যবস্থা করে দিতে।নবতার মুক্তির দূত, বিশ্বনবী হজরত মোহাম্মদ (সা.) মানব সেবার জন্য আরবের যুবকদের নিয়ে গঠন করেছিলেন হিলফুল ফুজুল। দরিদ্র ও দুস্থদের সহায়তা করেছেন নিজের সর্বোচ্চটুকু দিয়ে। মানব সেবায় দৃষ্টান্ত স্থাপন করে গেছেন চূড়ান্ত পর্যায়ের।
তাইতো তিনি সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানবের আসনে আসীন হয়েছেন।
আসলে আমাদের সৃষ্টিই করা একে অপরের কল্যাণকামীতার জন্য। বিপদে-আপদে একে অন্যের পাশে থাকা ও সহযোগিতার হাতকে সম্প্রসারণের জন্য। আল্লাহ তায়ালা মানবজাতির পরিচয় এভাবে তুলে ধরেছেন, তোমরাই শ্রেষ্ঠ জাতি, মানুষের কল্যাণের জন্য তোমাদের সৃষ্টি করা হয়েছে। (সূরা আলে ইমরান, আয়াত ১১০)
অভুক্ত ব্যক্তিকে আহার্য দেয়ার ফজিলত বলতে গিয়ে রাসূল (সা.) বলেছেন, মানুষের কল্যাণ-সংশ্লিষ্ট যত কাজ আছে, তার মধ্যে সর্বাপেক্ষা শ্রেষ্ঠ ও সর্বোত্তম হচ্ছে দরিদ্র ও ক্ষুধার্তকে খাবার দান করা। (বুখারি, হাদিস : ১২) রা যখন কাজ করার সুযোগ পেত, তখনই তো পরিবার নিয়ে দিনাতিপাত করা তাদের জন্য কষ্টসাধ্য হয়ে যেত। করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের ফলে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে তাদের পিঠ আজ দেয়ালের সঙ্গে ঠেকে গেছে। জীবন-মরণের সন্ধিক্ষণে অবস্থান করছে তারা । অভুক্ত-অনাহারে মৃত্যুর প্রহর গোনা ছাড়া তাদের কোনো গত্যন্তর নেই ।
আজ তাদের পাশে দাঁড়ানো, দু’বেলা খাবারের ব্যবস্থা করে দেয়া, আমাদের নৈতিক দায়িত্ব! মুক্তির ধর্ম ইসলাম আমাদের এই শিক্ষাই দেয়!
আজই আমাদের মোক্ষম সময়, রাসূলের মহানুভবতা, মানবতা ও আতিথেয়তার নীতি ও আদর্শ বাস্তবায়নের এবং বৃদ্ধ, দিনমজুর, মিসকিন ও শিশুদের মুখে একটুখানি হাসি ফোটানোর! তিনি আরো জানান আমি আমার সাধ্য মতো চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি অসহায় মানুষ যাতে ভাল ভাবে ঈদ আনন্দ উযাপন করতে পারে সেই দিকে লক্ষ্য করে অসহায় মানুষের দিকে তাকিয়ে আমি মাহে রমজান এবং ঈদ উপলক্ষে আশুলিয়া ইউনিয়ন এর দুস্থ ও অসহায় গরিব ৫ হাজার মানুষের মাঝে নিজস্ব অর্থায়নেই বস্ত্র বিতরণ করার উদ্যোগ নিয়েছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!