গ্রাম বাংলা

করোনা ভাইরাস : ভ্যানচালকের কার্ড চেয়ারম্যানের পকেটে

খায়রুল আলম রফিকঃ ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার ৮নং সাখুয়া ইউনিয়নে করোনা পরিস্থিতির শিকার হয়েছেন, সত্তর বছর বয়সী ভ্যান চালক নুরুল ইসলাম । সম্প্রতি করোনা পরিস্থিতির শিকার হয়ে কর্মহীন হয়ে পড়েছেন স্থানীয় ৮ নং ইউনিয়নের ২ নং ওয়ার্ডের এই বাসিন্দা । পরিবারে স্ত্রী ছেলে ও মেয়েকে নিয়ে অভাব অনটনে দিন কাটছে তার । ৩দিন যাবৎ ঘরে খাবার নেই । এমতাবস্থায় বাধ্য হয়েই দায়স্থ হয়েছিলেন, ৮নং সাখুয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শাহ মোহাম্মদ গোলাম ইয়াহিয়ার কাছে । ইউপি চেয়ারম্যান নুরুল ইসকামের জাতীয় পরিচয়পত্র ভোটার কার্ড রেখে বিদায় দেন । নুরুল ইসলাম বিডি২৪লাইভকে বলেন, চেয়ারম্যান কোন প্রকার সহযোগীতা করেননি তাকে । অভিযোগ রয়েছে, শাহ মোহাম্মদ গোলাম ইয়াহিয়া বয়স্ক ভাতা, মাতৃকালীন ভাতার কার্ড প্রদানে ঘুষ দুর্নীতির আশ্রয় নেয় । এছাড়াও এই ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে বিভিন্ন দুর্নীতি অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে । তন্মধ্যে চল্লিশ দিনের

ভালুকায় ১২ মামলায়: ৮২,৪০০ টাকা জরিমানাসহ ১ জনকে জেল দিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।

  আরিফ রববানীঃ ময়মনসিংহের ভালুকায় করোনা ভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধ ও জনসচেতনতামোলক প্রচার অভিযান পরিচালনা করে করোনা পরিস্থিতি মোকাবেলায় সরকারি নির্দেশ অমান্য করে অযথা ঘোরাঘুরি করার অপরাধে ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে বিভিন্ন আইনে জেল জরিমানাসহ ৮ টি মামলায় মোট ৬৫,০০০ টাকা আর্থিক দন্ড প্রদান করা হয়েছে। করোনা পরিস্থিতিতে ময়মনসিংহের জেলা প্রশাসক মিজানুর রহমানের নির্দেশনায় ও উপজেলা প্রশাসনের ব্যবস্থাপনায় সহকারী কমিশনার ভূমি এসিল্যান্ড রোমেন শর্মা ১৫ই এপ্রিল বুধবার এই অভিযান চালায়। অভিযানে উপজেলার মল্লিকবাড়ী, ভালুকা পৌরসভা ও হবিরবাড়ী ইউনিয়নের বিভিন্ন বিভিন্ন স্থানে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে সরকারি নির্দেশনা উপেক্ষা করে কাপড়ের দোকান চালু রাখায়, নির্ধারিত সময়ের পর মুদি দোকান ও মনিহারি দোকান চালু রাখায় ৮ টি মামলায় মোট ৬৫,০০০ টাকা আর্থিক দন্ড প্রদান করেন তিনি।একই সাথে সরকারি নির্দেশনা অমা

ডাক্তার হামিদা করোনায় আক্রান্ত হয়েও, তার দুঃখ নেই

  চরপাড়া নয়াপাড়ার ডাক্তার হামিদা আক্তার সেঁওতি আপনি আবার ফিরে আসবেন বীরের মতো দেশবাসীর এই প্রত্যাশা, আপনি একজন সাহসী বীর,সেলুট আপনাকে শতকোটি । সবাই বলছে কাউকে বলো না। কেন বলব না??আমি তো কোনো দোষ করি নাই।আমি আপনাদের সেবা করতে গিয়ে আক্রান্ত হয়েছি।লকডাউনে যখন আপনারা বাড়িতে বসে সময় কিভাবে কাটাবেন তা নিয়ে দুশ্চিতাগ্রস্হ ছিলেন তখন আমি হয়তো কোনো কোভিড ১৯ পজিটিভ ব্যাক্তির পাশে দাড়িয়ে ।হ্যা আমি কোভিড ১৯ পজিটিভ।এতে আমার কোনো লজ্জা বা ভয় বা আফসোস নাই।বরং আমি খুব গর্বিত।কারণ আমি শেষদিন পর্যন্ত কাজ করে এসেছি।এখন যদি মরেও যাই আমার আফসোস থাকবে না।কারণ আমি ডাক্তার হিসেবে যে শপথ নিয়েছিলাম তা পালন করে এসেছি।আমি যতদিন পেরেছি আপনাদের জন্যে হাসপাতালে এবং মাঠে কাজ করেছি।যেদিন আমার মনে হল আমার নিজেরই স্যাম্পল পাঠানো দরকার,আমি সাথে সাথে স্যাম্পল পাঠিয়ে নিজেকে কোয়ারান্টাইনড করেছি।আমার পক্ষে যতদুর সম্ভব মান
error: Content is protected !!