Header Image

ময়ময়মনসিংহ জেলা আ’লীগের সাধারন সম্পাদককে  নিয়ে মিথ্যাচার, বিভিন্ন মহলের নিন্দা।

অারিফ রব্বানীঃ

ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামিলীগের সাধারন সম্পাদক ও সাবেক সফল কারানির্যাতিত ছাত্র নেতা  এড. মোয়াজ্জেম হোসেন বাবুলের বিরুদ্ধে ষড়মুলকভাবে উদ্দেশ্য প্রনোদিত ভাবে রাজনৈতিক স্বার্থ হাসিলের পায়তারায় জাতীয় একটি দৈনিক সংবাদ প্রকাশে ময়মনসিংহের রাজনৈতিক সামাজিক বিভিন্ন মহলে নিন্দা ও প্রতিবাদের ঝড় বইছে। সংবাদটিকে কিছু হাইব্রিড, সুবিধাবাদীদের রাজনৈতিক স্বার্থ হাসিলের হিংস্রতা  বলে উল্লেখ্য করে জেলাব্যাপী নিন্দার ঝড় উঠেছে।
সুত্র মতে-সরকারী আড়াই একর জমি দখলের চেষ্টা জেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদকের শীর্ষক একটি সংবাদ ৩০ জুলাই জাতীয় একটি পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। সংবাদটি প্রকাশিত হওয়ার পর হতেই সংবাদের সতত্যতা ও বস্তুনিষ্ঠতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেন জেলার আওয়ামী গড়নার রাজনৈতিক নেতাকর্মী ও স্বাধীনতার চেতনায় বিশ্বাসী সচেতন জনগন। সংবাদটির প্রতিবাদ জানিয়েছেন খুদ জেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক এডভোকেট মো: মোয়াজ্জেম হোসেন বাবুল। পত্রিকার সম্পাদক ও নির্বাহী সম্পাদক বরাবরে লিখিত প্রতিবাদ লিপিটি পত্রিকায় প্রকাশের আবেদন জানিয়ে তিনি বলেন-
সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন কর্তৃক সৃজনকৃত ৩০ জুলাই বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকায় প্রকাশিত সরকারী আড়াই একর জমি দখলের চেষ্টা জেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদকের শীর্ষক সংবাদটি সম্পুর্ন মিথ্যা ও বানোয়াট রাজনৈতিক ভাবে আমাকে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য উল্লিখিত সংবাদটি প্রকাশ করা হয়েছে। আমি একজন আইনজীবী আমার কাছে যে কেউ মামলা মোকদ্দমা নিয়ে যোগাযোগ করতে পারে। পরামর্শের জন্য আসতে পারে। এ সাংবাদিক সাহেব আমার পেশা নিয়ে মিথ্যাচার করেছেন। আমি ময়মনসিংহ বারের নিয়মিত আইন পেশায় জড়িত একজন এডভোকেট। আমার আয়ের উৎস্য আইন পেশা এবং আমার স্ত্রী অধ্যাপনা। আমার ব্যাংক হিসাব আছে তা দেখলেই পাওয়া যাবে আমার অর্থের পরিমান। আর যাদের কথা বলা হয়েছে তাদের সাথে আমার কোন যোগাযোগ নেই। আমার কোন সম্পত্তি নেই। মুলত সাংবাদিক মহোদয় ফরমাইশ প্রাপ্ত হয়ে এই সংবাদ প্রকাশ করেছেন। সামগ্রিক ভাবে যা প্রকাশ করা হয়েছে তার সমস্ত কিছুকে আমি মিথ্যা, বানোয়াট ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রনোদিত হিসাবে চ্যালেঞ্জ প্রদান করছি। পাশাপাশি তিনি ময়মনসিংহ প্রেসক্লাবের সভাপতি বরাবরেও সংবাদটি সম্পর্কে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহনের আবেদন পেশ করছি। বিষয়টি সম্পর্কে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাকে অবহিত করার জন্যও প্রেরন করা হয়েছে। প্রকাশিত সংবাদের সত্যতা সমন্ধে সরকারী বেসরকারী বিভিন্ন সংস্থার মাধ্যমে সংবাদ নেয়ার আবেদন করছি। করোনার মাঝেও আমি দলের ও জনগনের জন্য ১২ ঘন্টা কাজ করছি। দলেও কেউ জড়িত কিনা তা নিয়ে তদন্ত পুর্বক ব্যবস্থা গ্রহনের জন্যও আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় সাধারন সম্পাদক মাননীয় মন্ত্রী  ওবায়দুল কাদের এমপি বরাবরে আবেদন করা হয়েছে।
 এদিকে জেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক এডভোকেট মো: মোয়াজ্জেম হোসেন বাবুলকে নিয়ে ষড়যন্ত্র মুলক মিথ্যা সংবাদ প্রকাশিত হওয়ায় জেলার সর্বত্র আলোচনা সমালোচনার ঝড় বইছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নেতাকর্মীদের মন্তব্যে তারা বলেন- ময়মনসিংহের আওয়ামী রাজনীতিতে এড মোয়াজ্জেম হোসেন বাবুল একজন রাজনীতির আলোকবর্তিকা,
একজন মোয়াজ্জেমের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করা, তাঁর বিরুদ্ধে অপপ্রচার করা অনেক সহজ। একজন মোয়াজ্জেম হতে অনেক সময় প্রয়োজন। একজন মোয়াজ্জেম অনেক অপেক্ষা, অনেক ত্যাগ, অনেক সাধনার ফসল। জেলা আওয়ামীলীগ নেতা মিরন চৌধুরী লিখেছেন, এডভোকেট মোয়াজ্জেম হোসেন বাবুল ময়মনসিংহের রাজনীতিতে একজন আলোকবর্তিকা। সারাজীবন আওয়ামী লীগ যার প্রথম, আওয়ামীলীগ যার শেষ। যিনি রাজপথে রাঙ্গিয়েছেন নিজেকে। যিনি স্লোগানে স্লোগানে চেতনার বীজ বুনেছেন মননে। এডভোকেট মোয়াজ্জেম হোসেন বাবুল নামের ইতিহাস দীর্ঘ। কারাবরণেও কখনো পিছপা হননি। জুলুম, পুলিশী হয়রানিতে থামেননি। রাজনৈতিক জুলুমের শিকার তাকে বিন্দুমাত্র দমাতে পারেনি। তিনি কেবলই দুর্বার। এডভোকেট মোয়াজ্জেম হোসেন বাবুল ঠুনকো কচুপাতার পানি নয়। সংসার, সমাজকে পাশ কাটিয়ে আজীবন মনে ঠাঁই দিয়েছেন আওয়ামী লীগকে। বঙ্গবন্ধুকে বুকে নিয়ে শেখ হাসিনার একনিষ্ঠ সাহসী যোদ্ধা হয়েছেন। পেয়েছেন তাঁর ছায়া। এডভোকেট মোয়াজ্জেম হোসেন বাবুল হেসে উঠলে আওয়ামী রাজনীতির পাঁপড়িগুলোও হেসে ওঠে। তিনি আওয়াজ তুললে প্রস্তুত হয়ে যায় হাজারো বিদ্রোহী, যুদ্ধবাজ প্রাণ অসত্যের বিরুদ্ধে। এইযে নোংরা সময়, তবু মোয়াজ্জেম হোসেন বাবুল নির্দ্বিধায় চলেছেন নৌকাকে ভালোবেসে। চলেছেন নিন্দার সকল ষড়যন্ত্র সরিয়ে। দলমত নির্বিশেষে সকল মানুষের ভালোবাসা তাকে এগিয়ে দেয়। তিনি নিজ কর্মে এগিয়ে যাওয়া আলোকবর্তিকা, আগন্তুক এক যোদ্ধা। জেলা যুবলীগ নেতা মেহেদী হাসান লিখেছেন, ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামীলীগের সংগ্রামী সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট মোয়াজ্জেম হোসেন বাবুল মহোদয়ের  নামে মিথ্যা বানোয়াট ভিত্তিহীন সংবাদের তীব্র নিন্দা জানাই। একই মত দিয়েছেন জেলা যুবলীগের আরেক নেতা ইমরান জামান বাবু। পাশাপাশি তিনি হলুদ সাংবাদিকতা পরিহার করার পরামর্শ দিয়েছেন। আব্দুল্লাহ আল মামুন কামাল লিখেছেন, মোয়াজ্জেম ভাই ভাল মানুষ, দলের দু:সময়ে বঙ্গবন্ধুর পরিক্ষিত সৈনিক। কিন্তু তিনি দলের সাধারন সম্পাদক হওয়ার পর কিছু স্বার্থবাদী প্রিয় নেতার ক্ষতি ও দলের ক্ষতি করে যাচ্ছে। জেলা আওয়ামীলীগের সহসভাপতি আলহাজ্ব আ.খ.ম শামসুল আলম তালুকদার লিখেন, আওয়ামী লীগ যার প্রথম, আওয়ামীলীগ যার শেষ। যিনি রাজপথে রাঙ্গিয়েছেন নিজেকে। যিনি স্লোগানে স্লোগানে চেতনার বীজ বুনেছেন মননে। তার বিরুদ্ধে এত ষড়যন্ত্র কেন। তায়েম হাসান লিখেন, এডভোকেট মোয়াজ্জেম হোসেন বাবুলের বিরুদ্ধে নিউজটি মিথ্যা বানোয়াট এবং উদ্দেশ্য প্রনোধিত ষড়যন্ত্র, এটি হাইব্রিড নেতাদের কাজ। জেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সামীঊর আলম লিটন লিখেন, ময়মনসিংহে সাবেক ছাত্রলীগ, আমোকসু ছাত্র সংসদ ও বর্তমানে আওয়ামীলীগের রাজনীতিতে একজন আলোকবর্তিকা। জাতিরজনকের আদর্শে আওয়ামী লীগ যার প্রথম, আওয়ামীলীগ যার শেষ। যে নেতার ডাকে কেপে উঠে ময়মনসিংহের রাজপথ। যিনি নিজেকে রাঙ্গিয়েছেন রাজপথের নেতা হিসাবে। যিনি স্লোগানে স্লোগানে বুনেছেন চেতনার বীজ। সেই এডভোকেট মোয়াজ্জেম হোসেন বাবুল শুধু একটি নাম নয় একটি ইতিহাস। এক নামেই যাকে শুধু ময়মনসিংহ সারা দেশেই চিনে। আন্দোলন সংগ্রামে কারাবরণেও কখনো পিছপা হননি যেই নেতা। জুলুম, পুলিশী হয়রানি থামাতে পারেনি যাকে। রাজনৈতিক জুলুমের শিকার তাকে বিন্দুমাত্র দমাতে পারেনি। তিনি কেবলই দুর্বার। তিনিই জননেতা এডভোকেট মোয়াজ্জেম হোসেন বাবুল । তিনি ঠুনকো কচুপাতার পানি নয়। সংসার, সমাজকে পাশ কাটিয়ে আজীবন মনে ঠাঁই দিয়েছেন আওয়ামী লীগকে। বঙ্গবন্ধুকে বুকে নিয়ে শেখ হাসিনার একনিষ্ঠ সাহসী যোদ্ধা হয়েছেন তিনি। পেয়েছেন জননেত্রী শেখ হাসিনার মত সুবিশাল বটবৃক্ষের ছায়া। আজীবন আপাদমস্তক বাঙ্গালী এডভোকেট মোয়াজ্জেম হোসেন বাবুল হেসে উঠলে আওয়ামী রাজনীতির পাঁপড়িগুলোও হেসে ওঠে। তিনি আওয়াজ তুললে প্রস্তুত হয়ে যায় হাজারো বিদ্রোহী, যুদ্ধবাজ প্রাণ অন্যায় অসত্যের বিরুদ্ধে। সেই নেতার বিরুদ্ধে এইযে নোংরা সময়, তবু মোয়াজ্জেম হোসেন বাবুল নির্দ্বিধায় চলেছেন নৌকাকে ভালোবেসে। চলেছেন নিন্দার সকল ষড়যন্ত্র সরিয়ে। দলমত নির্বিশেষে সকল মানুষের ভালোবাসা তাকে এগিয়ে দেয়। অকাতরে আজীবন তিনি ভালবেসে যাবেন আওয়ামীলীগকে। দেশের মানুষকে। তিনি নিজ কর্মে এগিয়ে যাওয়া সত্য ন্যায়ের প্রতিক আলোকবর্তিকা, আগন্তুক এক যোদ্ধা। ছাত্রলীগ নেতা সুমন মৃর্ধা সহ অনেকেই একই মত দিয়েছেন প্রিয় নেতার সততা ও ন্যায় নিষ্ঠার পক্ষে। জেলা যুবলীগের যুগ্ন আহবায়ক শাহ শওকত উসমান লিটন লিখেন, মিথ্যা, বানোয়াট ভিত্তিহীন মেইডআপ নিউজ এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। জেলা যুবলীগ নেতা মেহেদী হাসান আরেঅ লিখেন, যুগের পর যুগ রাজনীতি করে একজন মোয়াজ্জেম হওয়া যায় না। যিনি ১৯৭২ সাল থেকে শুরু করে আজও বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ধারন করে জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করার লক্ষে রাঁজপথে আছেন। দীর্ঘ ৪৬ বছর রাজনৈতিক জীবনে আওয়ামী রাজনীতির জন্য ৯ বার গ্রেপ্তার হয়েছেন এবং ২৫৫৫ দিন প্রায় ৭ বছর জেল খেটেছেন। ময়মনসিংহের আওয়ামী রাজনীতির ইতিহাসে এডভোকেট মোয়াজ্জেম হোসেন বাবুল আওয়ামীলীগের এক উজ্জল নক্ষত্র। এডভোকেট মোয়াজ্জেম হোসেন বাবুলের রাজনীতিক অভিষেক হয় ১৯৭২ সালে সাবেক বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের হাত ধরে। প্রথমে স্কুল ছাত্রলীগের সভাপতি, তার পর শহর ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক, জেলা ছাত্রলীগের সদস্য, আনন্দমোহন কলেজের ভিপি, জেলা  ছাত্রলীগের সভাপতি/সাধারন সম্পাদক, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক, জেলা আওয়ামীলীগরে সাবেক প্রচার সম্পাদক। বর্তমান ময়মনসিংহ জেলা আওমীলীগের সাধারন সম্পাদক দায়িত্বে রয়েছেন। প্রিয় নেতা এডভোকেট মোয়াজ্জেম হোসেন বাবুল ১৯৭৬ সালে প্রথম কারাবরণ করেন, তারপর ১৯৭৮, ১৯৮২, ১৯৮৭, ১৯৮৮, ১৯৯০, ১৯৯৩, ২০০৩, ২০০৫ সালে গ্রেফতার হন এবং দীর্ঘ সময় কারাবরণ অব্যহত থাকে। ১৯৮৬ সালে জীবন বিপন্ন হওয়ার উপক্রম হলে শেখ হাসিনা’র সরাসরি তত্ত্বাবধানে ভারতে চলে যান। দীর্ঘ সাড়ে ৭ বছর কারাবরণ করার পরও জননেত্রী শেখ হাসিনা’র আদর্শ থেকে একবিন্দুও পিছপা হননি। সর্বপরি জননেত্রী শেখ হাসিনা’র বিশ্বস্থ ভ্যানগার্ড এড.মোয়াজ্জেম হোসেন বাবুল। ময়মনসিংহ জেলা তাতীলীগের আহবায়ক মো: আমানুর রহমান জলিল একই মত দিয়েছেন। সিনিয়র সাংবাদিক আব্দুল হাফিজ লিখেন, ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট মোয়াজ্জেম হোসেন বাবুলের বিরুদ্ধে একটি কুচক্রী মহল নানান মিথ্যাচারে লিপ্ত হয়েছে, অসত্য বক্তব্য দিয়ে ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ করা হচ্ছে, জানাগেছে সুবিধাবাদী ও বিতর্কিত চক্রটি তাদের স্বার্থের জন্যই এ অপকর্মে লিপ্ত হয়েছে। দেশের সংকটময় মুহূর্তে একজন প্রথম সারির রাজনৈতিক নেতার সম্পর্কে বিস্তারিত না জেনে বিষোদগার কুৎসা রটনা করে মানহানিকর ঘটনার কথা শুনে সর্বত্র নিন্দার ঝড় ওঠেছে। অনুসন্ধানি প্রতিবেদনে বিস্তারিত সহসা পত্রিকার পাতায় আসছে। মাসুকা নার্গিস লিখেন, একজন নিরঅহংকারী, পরোপকারী,বন্ধুবতসল, রাজনৈতিক দলীয় সংগঠক, আপাদমস্তক একজন ভালো মানুষ মোয়াজ্জেম ভাই। তাঁর দীর্ঘ জীবন কামনা করি। মোহাম্মদ আনোয়ার পারভেজ তার স্ট্যাটাসে সংবাদটিকে নিয়ে কুচক্রী মহলকে দায়ী করেন। ছাত্রলীগ নেতা কামরুল বাশার বাবু লিখেন, ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামীলীগের সংগ্রামী সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট মোয়াজ্জেম হোসেন বাবুল মহোদয়ের নামে মিথ্যা বানোয়াট ভিত্তিহীন সংবাদের তীব্র নিন্দা জানাই, এই হলুদ সাংবাদিকের বিচার চাই। কামরুজ্জামান মিন্টু লিখেন, এডভোকেট মোয়াজ্জেম হোসেন একদিনে তৈরী হয়নি। সমালোচনা করার আগে রাজনৈতিক ইতিহাস জেনে নিন। ১৯৭৫ সনের ১৫ আগষ্টের ইতিহাস খ্যাত হৃদয় বিদারক হত্যাকান্ডের পর সামরিক জান্তার জেল-জুলুম, মামলা-হামলা ও অন্যায় অত্যাচারে, আওয়ামীলীগ ও এর অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতা কর্মীগণ যখন ঘরছাড়া তখন বৃহত্তর ময়মনসিংহ জেলায় আওয়ামীলীগকে সুসংগঠিত করে জাতীর পিতার হত্যাকারীদের মুখোশ উন্মোচিত করতে জীবনের ঝুকি নিয়ে পোষ্টার লাগাতে, মাইকে প্রচার চালাতে, গোপন যোগাযোগ রক্ষার্থে মাঠে নেমে ছিলো অল্প বয়সী দুঃসাহসী এক ছাত্রলীগ কর্মী। যিনি ৬ষ্ঠ শ্রেনীতে পড়া অবস্থায় রাজনীতির বর্ণমালার পাঠ শুরু করেন সেই নেতার নামে মোয়াজ্জেম হোসেন বাবুল। তিনি বলতেন, রাতে আমার ঘুম হয়না, আমি ঘুমাতে পারিনা, আমার নেতা জাতির পিতাকে যারা নির্মম ভাবে হত্যা করেছে, সেই সব ঘাতকের বিচার না হওয়া পর্য়ন্ত আমি ঘরে ফিরবনা। জেলখানার চার দেয়ালেই আমার থাকার যায়গা হবে । আমি জানি তারপর রাজপথ ছাড়বনা। ছাড়তে আমি পারিনা। মোয়াজ্জেম হোসেন বাবুল পিতা মরহুম শমসের উদ্দিন ও তার নানা মুক্তিযুদ্ধের সময় মুক্তিযোদ্ধাদের প্রানপণ সাহায্য সহযোগিতা করার কারণে পাকিস্তানি আর্মি রাজাকারদের সহায়তায় তাদের গ্রামের বাড়ি আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দেয় এবং মোয়াজেম ভাই এর  নানাকে নির্মম ভাবে অত্যাচার করে  হত্যা করে। মোয়াজ্জেম হোসেন বাবুল তার পিতার স্বনামধন্য ব্যাবসার মোহ ত্যাগ করে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শে গড়া সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগে নাম লেখান। একজন পরিশ্রমী কর্মী হিসাবে  সাইকেল চালিয়ে, পায়ে হেটে, মেঘে ভিজে, রোদে পুড়ে, রাতদিন পরিশ্রম করে সংগঠনকে শক্তিশালী হিসাবে গড়েছেন। হাজার হাজার নেতা কর্মী তৈরী করেছেন। চড়াই উৎরাই পেরিয়ে নিজে নেতা হয়েছেন। ১৯৭৫ পরবর্তী সময়ের অসাংবিধানিক ও অবৈধ সরকারের আমল থেকে শুরু করে আজ পর্যন্ত আওয়ামীলীগ বাদে যত সরকার এসেছে তাদের সকলের আমলে জীবনের অধিক সময়ই জেল, জুলুম, মামলা, হামলা, অন্যায় অত্যাচার সহ্য করে ময়মনসিংহ জেলায় ভোগের নয় ত্যাগের রাজনীতির দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন এডভোকেট মোয়াজ্জেম হোসেন বাবুল। জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়ীত্ব পাওয়ার পর থেকে দীর্ঘ দিনের ত্যাগি ও বঞ্চিত নেতাদের সমন্বয়ে জেলা আওয়ামীলীগের একটি সুসংগঠিত কমিটি গঠন করে তাদেরকে স্বীকৃতি দিয়েছেন। ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামীলীগ এখন অনেক সুসংগঠিত এবং শক্তিশালী এবং  যে কোন কর্মসূচী পালনই তার দৃষ্টান্ত। প্রতিদিন সকাল থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত দ্বিধাহীন ভাবে আওয়ামীলীগের তৃণমূলের শত-শত নেতাকর্মীর বিচরণ হয় তাঁর বাসা এবং উকালতির চেম্বার। স্বার্থহীন ভাবে মোয়াজ্জেম হোসেন বাবুল তাদের সেবায় নিয়োজিত। সব সময় হাস্যজ্জল। সমসাময়িক রাজনীতিতে এমন নজির বিরল। ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামীলীগে এমন নেতা বার বার দরকার। জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু । জেলা কৃষকলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক স্বপ্না খন্দকার লিখেন, ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামিলীগের কর্ণধার মোয়াজ্জেম হোসেন বাবুল ভাই। ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামিলীগ উনার কাছে ঋণী। আশাকরি জননেত্রী শেখ হাসিনা আগামীতে উনার ঋণ সুদ করবেন। ভালুকা উপজেলা কৃষকলীগ নেতা আতিকুল ইসলাম জাকারিয়া লিখেন, মোয়াজ্জেম ভাইয়ের বিরুদ্ধে ‘বাংলাদেশ প্রতিদিন’ পত্রিকায় প্রকাশিত মিথ্যা ও বানোয়াট সংবাদ পরিবেশন   স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠীর এজেন্ডা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে কতিপয় ষড়যন্ত্রকারীদের যোগসাজশে তথাকথিত হলুদ সাংবাদিকতার এক নগ্ন বহিঃপ্রকাশ। ভালুকা উপজেলা কৃষক লীগের পক্ষ থেকে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। আশরাফুল আলম লিখেন, কৈশর বয়স হতে মোয়াজ্জেম ভাই জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু স্লোগান দিয়ে রাজপথ কাঁপিয়েছেন,তার বিরুদ্ধে অপশক্তিদের বানোয়াট সংবাদের তীব্র নিন্দা জানাই। জেলা আওয়ামীলীগের সাংস্কৃতিক সম্পাদক কবি মোস্তাফিজুর বাশার ভাষানী লিখেন, ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট মোয়াজ্জেম হোসেন বাবুল ভাইয়ের  বিরুদ্ধে একটি কুচক্রী মহল নানান মিথ্যাচারে লিপ্ত হয়ে,অসত্য বক্তব্য দিয়ে ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ করেছে। বঙ্গবন্ধুর আদর্শের পরিক্ষিত সৈনিক, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আস্থাভাজন নিরহংকার জনপ্রিয় জননেতার সুনাম ক্ষুন্ন করার চক্রান্তের অংশই হলো এই অপপ্রচার। দেশের সংকটময় মুহূর্তে একজন প্রথম সারির রাজনৈতিক নেতার সম্পর্কে বিস্তারিত না জেনে বিষোদগার কুৎসা রটনা করে মানহানিকর অপপ্রচারের বিরুদ্ধে তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। হুমায়ুন কবির লিখেন, তৃব্র নিন্দা প্রতিবাদ জানাচ্ছি মিথ্যা সংবাদ ছাপানোর জন্য। ভালুকা উপজেলার চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ লিখেন, ৩০ জুলাই বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকায় প্রিয় নেতা ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামী লীগের সংগ্রামী সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট মোয়াজ্জেম হোসেন বাবুল ভাই এর বিরুদ্ধে যে নিউজ করেছে ইহা সম্পূর্ণ মিথ্যা বানোয়াট উদ্দেশ্য প্রনোদিত। হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য এই নিউজ করা হয়েছে। আমরা এডভোকেট মোয়াজ্জেম হোসেন বাবুল সাহেবের ছাত্র জীবন থেকে উনার সম্পর্কে চিনি জানি। এই মিথ্যা বানোয়াট নিউজের তীব্র প্রতিবাদ জানাই। রাসেল আহমেদ পারান, ইচ্ছে করলেই এমপি মন্ত্রী হওয়া যায়,কিন্তু যুগের পর যুগ সাধনার পরে একজন মোয়াজ্জেম হোসেন বাবুল তৈরি হয়” মময়মনসিংহের উজ্জ্বল নক্ষত্র. আদর্শবান ত্যাগী রাজনীতিবিদ।গরীব অসহায় মানুষের আশ্রয়স্থল. শ্রদ্ধেয় জননন্দিত নেতা এডভোকেট মোয়াজ্জেম হোসেন বাবুল ভাইয়ের বিরুদ্ধে মিথ্যা, উদ্দেশ্য প্রণীত, ষড়যন্ত্র মূলক বানোয়াট, মনগড়া কথা. কুচক্রী মহলের স্বার্থের উদ্দেশ্যে যে প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে।তার তীব্র নিন্দা এবং প্রতিবাদ জানাই।
এছাড়াও ময়মনসিংহের জনপ্রিয় রাজনীতিবিদ জনবান্ধব নেতা জেলা আওয়ামীলীগগের বিপ্লবী সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক তুখোর ছাত্রনেতা এডভোকেট মোয়াজ্জেম হোসেন বাবুল সাহেবের বিরুদ্ধে মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান ময়মনসিংহ রাজনৈতিক নেতাকর্মী ও বিভিন্ন পেশাশ্রেণীর ব্যক্তি বর্গরা সংবাদের তীব্র নিন্দা জানান ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!