লাইফস্টাইল

পলাশীর প্রান্তরে পরাজিত নয়,প্রতারিত হয়েছিল বাংলা

পলাশীর প্রান্তরে পরাজিত নয়,প্রতারিত হয়েছিল বাংলা

  কবি আরিফুজ্জামান ইতিহাসে এমন কিছু দিন আছে, যা একটি জাতির ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করে দেয়। তেমনই একটি দিন ১৭৫৭ সালের ২৩ জুন, যার নাম পলাশীর যুদ্ধ। কিন্তু বাস্তবে এটি কোনো যুদ্ধ ছিল না—এটি ছিল এক নির্মম বিশ্বাসঘাতকতার ষড়যন্ত্র, এক জাতীয় বিপর্যয়ের সূচনা, যেখানে হারিয়ে গিয়েছিল বাংলার স্বাধীনতা, আত্মমর্যাদা এবং ভবিষ্যতের সম্ভাবনা। পলাশীর যুদ্ধ: প্রহসনের রক্তাক্ত পর্দা ২৩ জুন ১৭৫৭, নদীয়ার পলাশীর আম্রকাননে মুখোমুখি হয়েছিল দুটি বাহিনী—একদিকে বাংলার নবাব সিরাজউদ্দৌলা, অপরদিকে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির রবার্ট ক্লাইভের নেতৃত্বাধীন ব্রিটিশ বাহিনী। নবাবের পক্ষে প্রায় ৫০,০০০ সৈন্য থাকলেও, ইংরেজদের ছিল মাত্র ৩,০০০ জন সৈন্য। সংখ্যার হিসাব অনুযায়ী বিজয় নবাবেরই হওয়ার কথা ছিল, কিন্তু ইতিহাস জানে—সেই যুদ্ধে জয়ী হয়েছিল প্রতারণা, পরাজিত হয়েছিল বিশ্বাস। ব্রিটিশদের সঙ্গে চক্রান্ত করে ম
লেখক হিসেবে দীপক কুমার আচার্য সম্বর্ধিত হলেন

লেখক হিসেবে দীপক কুমার আচার্য সম্বর্ধিত হলেন

  লুৎফুুন্নাহার রুমাঃ লেখক হিসেবে দীপক কুমার আচার্য সম্বর্ধিত হলেন দি সাউথ এশিয়ান টাইমস সম্পাদক ও প্রকাশক এবং লেখক হিসেবে আবারও সম্বর্ধিত হলেন।মঙ্গলবার জাতীয় প্রেসক্লাবে এক অনুষ্ঠানে তাকেসহ ৩২ জন লেখক ও সাংবাদিককে এ সম্বর্ধনা দেয়া হয়। প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান আবিস্কার থেকে যেসব সাংবাদিক ও লেখকের বই প্রকাশিত হয়েছে তাদের সম্বর্ধনা দেয়া হয়।সম্বর্ধিত লেখক ও সাংবাদিকদের উত্তরীয় পরিয়ে দেয়া হয় আবিষ্কারের পক্ষ থেকে। দীপক কুমার আচার্য'র হাতে ক্রেস্ট তুলে দেন লেখক ও সাংবাদিক ডেইলি লাইফের সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা আজিজুল ইসলাম ভুইয়া। আবিষ্কারের কর্ণধার এস ডি দেলোয়ার হাসানের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন , কবি সোহরাব হাসান ও কবি ও শিল্পী অপর্ণা খান প্রমুখ। আরো সম্বর্ধিত হলেন, আসাদুজ্জামান সম্রাট, কবি আব্দুল মান্নান, রফিক হাসান, মুহাম্মদ আকবর, কুদরত ই খোদা, তাকিয়ে ইয়াসমিন ও পুষ্পি
ভালুকায় পেঁপে চাষে কাকনের ভাগ্য বদল

ভালুকায় পেঁপে চাষে কাকনের ভাগ্য বদল

  আনোয়ার হোসেন তরফদার, ভালুকা প্রতিনিধি ঃ ভালুকার ডাকাতিয়া ইউনিয়নের সোনাখালি গ্রামের অনার্স মাষ্টার্স করা শরীফ হোসাইন কাকন টপলেডি জাতের পেপে আবাদ করে ব্যাপক সফলতা অর্জণ করেছেন। তার সাথে কথা হলে তিনি জানান ২০১৬ সালে তীতুমীর কলেজ থেকে ইতিহাসে অনার্স ও ২০১৭ সালে ময়মনসিংহ আনন্দ মোহন বিশ্ব বিদ্যালয় কলেজ হতে মাষ্টার্স শেষ করে কৃষি কাজের উদ্যোগ গ্রহন করেন। এ ব্যাপারে তার পিতা মজিবর রহমানের উৎসাহ পেয়ে পেপে চাষের সিদ্ধান্ত নেন। আঙ্গার গাড়া গ্রামে ৩ একর ৮৮ শতাংশ জমি লিজ নিয়ে তাতে টপলেডি জাতের পেপের আবাদ শুরু করেন। । গত বছর জমির ভাড়া, বীজ, সার, কীটনাশক, সেচ, শ্রমিক ইত্যাদি বাবদ ১২ লাখ টাকার মত খরচ হয়। গত বছর ফল ধারক ৩৫০০ গাছ হতে পেপে বিক্রি হয় ২১ লাখ টাকা। খরচ বাদ দিয়ে ৯ লাখ টাকার মত মুনাফা পান তিনি। গত বারের তুলনায় এ বছর পেপের বাজার ভাল হওয়ায় ৩৫ লাখ টাকা বিক্রির আশা করছেন। স্ত্রী সাবিন
ত্রিশালের তারুণ্যের উজ্জ্বল নক্ষত্র রিয়াদ

ত্রিশালের তারুণ্যের উজ্জ্বল নক্ষত্র রিয়াদ

  মোঃ ইমামুল হাসান রিয়াদ স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে আত্মনিয়োগ করেন ২০১৮ সালের জুলাই মাসে। এর পূর্বেও সে বিভিন্ন ধরনের সামজিক, মানবিক কল্যাণে কাজ করেন। ৩১শে আগষ্ট ২০১৯ সালে ত্রিশালের সবচেয়ে বড় এবং জনপ্রিয় সংগঠন ত্রিশাল হেল্পলাইন প্রতিষ্ঠিত হলে রিয়াদ ত্রিশাল হেল্পলাইনের সাথে থেকে ত্রিশালের উন্নয়নে কাজ করে আসছে। ২০২০ সালে যখন করোনা মহামারী চরম আকার ধারণ করে তখন ত্রিশাল হেল্পলাইন ও উপজেলা করোনা টিমের সাথে থেকে সামাজিক সচেতনা বৃদ্ধির জন্য লিফলেট বিতরণ, মাইকিং, মাস্ক বিতরণ কর্মসূচি পালন করেন। বাংলাদেশ সরকার হতদরিদ্র অনাহারি মানুষের জন্য খাদ্য বিতরণ, অনাহারি হতদরিদ্র শিশুদের জন্য শিশু খাদ্য বিতরণ কর্মসূচি শুরু করলে রিয়াদ বাড়ি বাড়ি ঘুরে হতদরিদ্রদের তালিকা করে উপজেলায় দ্বায়িত্বপ্রাপ্ত অফিসারদের সহযোগীতায় তাদের মাঝে খাদ্য বিতরণ করেন। ২০২০ সালের শেষের দিকে সারাদেশে যখন নারী নির্যাতন ও ধর্ষণ বৃ
সাংবাদিক মফিদুল ইসলাম লাভলু এর শুভ জন্মদিন পালিত

সাংবাদিক মফিদুল ইসলাম লাভলু এর শুভ জন্মদিন পালিত

  স্টাফ রিপোর্টারঃ ময়মনসিংহের সুপরিচিত ও সকলের প্রিয় সাংবাদিক মফিদুল ইসলাম লাভলু এর ৪৭ তম জন্মদিন জমকালো আয়োজনের পালিত হয়েছে। ময়মনসিংহ সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি ও দৈনিক আজকের বসুন্ধরা, দৈনিক ময়মনসিংহ প্রতিদিন ও এস এফ টিভির ময়মনসিংহ জেলা প্রতিনিধি মোঃ মফিদুল ইসলাম লাভলু এর জন্মদিন উপলক্ষে ময়মনসিংহ নগরীর গাঙ্গিনাপাড় অলকা নদী বাংলা কমপ্লেক্সে চতুর্থ তলায় ময়মনসিংহ সাংবাদিক ক্লাব (মসাক) এর অফিসে ৩১ অক্টোবর সন্ধ্যায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে সহকর্মীদের উপস্থিতে কেক কাটা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। কেক কাটা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ময়মনসিংহ প্রতিদিন পত্রিকার ব্যবস্থাপনা সম্পাদক আসাদুজ্জামান তালুকদার।   অনুষ্টানের সঞ্চালনায় ছিলেন ময়মনসিংহ সাংবাদিক ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ও দৈনিক আলোকিত সকাল এবং জাগো বুলেটিং এর স্টাফ রিপোর্টার মোঃ নজরুল ইসলাম জুয়েল। অনুষ্টানে আরোও
মাধ্যমিক পর্যায়ে দেশ সেরা শিক্ষার্থী ময়মনসিংহের অনন্যা

মাধ্যমিক পর্যায়ে দেশ সেরা শিক্ষার্থী ময়মনসিংহের অনন্যা

  সাইফুল ইসলাম তরফদার, ময়মনসিংহ : ময়মনসিংহের বিদ্যাময়ী সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী অনুপমা শারমিন অনন্যা জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ ২০২২ এ দেশ সেরা শিক্ষার্থী নির্বাচিত হয়েছে। নির্বাচন প্রক্রিয়া বিভিন্ন ধাপ পেরিয়ে মাধ্যমিক বিদ্যালয় গ্রুপে সে শ্রেষ্ঠ শিক্ষার্থী নির্বাচিত হয়। ময়মনসিংহ ঐতিহ্যবাহী বিদ্যাময়ী সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণীর শিক্ষার্থী অনন্যা ময়মনসিংহ সদর উপজেলা নিবার্হী অফিসারের কার্যালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তা আব্দুস সালামের কন্যা। অনুপমা শারমিন অনন্যার বাবা আব্দুস সালাম জানান, এর আগে অনন্যা ২০১৮ সালে শুদ্ধ সুরে জাতীয় সংগীত প্রতিযোগিতায় সারাদেশে প্রথম হয়ে জাতীয় পর্যায়ে স্বর্ণপদক লাভ করে । ২০১৯ সালে জাতীয় শিশু পুরস্কার প্রতিযোগিতা উপস্থিত বক্তৃতা ইভেন্টে সারাদেশে প্রথম হয়ে জাতীয় পর্যায়ে মহামান্য রাষ্ট্রপতি উপস্থিতিতে স্বর্ণ পদ
জননেত্রী শেখ হাসিনা

জননেত্রী শেখ হাসিনা

  কে.বি.এম. সাদেকুজ্জামান প্রিন্স তুমি দূর্বার, তুমি দুর্জয়, তুমি অবিচল,তুমি সাহস, তুমি জাতির পিতার কন্যা,তুমি বাংলাদেশ। তুমি লাল-সবুজের ধারক, তুমি লাল-সবুজের বাহক।  তুমি চেতনা,তুমি স্বাধীনতা, তুমি উন্নয়ন,তুমি ইতিহাস, তুমি দ্যূতিময়,তুমি কল্যাণ, তুমি রোল মডেল,তুমি মহীয়ান, তুমি ছুটে চলা,তুমি ক্লান্তিহীন, তুমি রোদে পোড়া,তুমি বৃষ্টিতে ভেজা, তুমি বেদনা,তুমি কষ্টের সাগর, তুমি গরীবের সহায়,তুমি সম্বলহীনের দিশারী। তুমি এ মাটির রত্ন,তুমি বাঙ্গালীর স্বপ্ন, তুমি বিশ্ব মানবতা, তুমি বিশ্ব বরেণ্য, তুমি ন্যায় বিচারক,তুমি নিরপেক্ষ, তুমি বিস্ময়, তুমি গর্ব, তুমি তুলনাহীন,তুমি চির অম্লান, তুমি বাঙ্গালীর,বাঙ্গালী তোমার, তুমি জননেত্রী শেখ হাসিনা।
কালচে মনের মানুষ -মির্জা আফরিন

কালচে মনের মানুষ -মির্জা আফরিন

  আমি আর কখনো কাউকে ভালোবাসবো না কারণ ভালোবাসার বিনিময়ে এ শহরের মানুষ নিঃশব্দে কাঁদতে শেখায়। আমি আর কখনোই কাউকে ভালোবাসবো না কারণ আমার রঙিন দিনকে বিবর্ণ করে এই কালচে মনের মানুষ। আমি আর কখনোই কাউকে ভালোবাসতে চাই না কারণ ছেড়ে আসার পরও ছেড়ে আসা যায় না৷ আমি আর ভালোবেসে ভালো থাকার মতো মিথ্যে আশ্বাস নিজেকে দিবো না কারণ আমি জানি এ শহরে অন্তত ভালোবেসে কেউ ভালো নেই। আমি ভালোবাসার বিনিময়ে সত্যিই ভালোবাসা চেয়েছিলাম। ভালোবাসার বিনিময়ে আমার জন্য অপেক্ষা করেছে একরাশি পাহাড় সমান ব্যস্ততা। আমি দু'হাতে দূরত্ব কমাতে ব্যস্ত হয়েছি বহুবার, ততবারই আমাকে ওপারের মানুষ বুঝিয়েছে আমি আবেগে বেঁচে আছি। কি ভীষণ বাস্তববাদী সেই মানুষ যার জীবনে সত্যিই আমার কোনো প্রয়োজন নেই। হয়তোবা মাঝে মাঝে কাউকে আঁকড়ে ধরে থাকতে ভালো লাগে তাই আমাকে ধরে থাকা। ভালোবাসি বলে পোষ মানিয়ে রাখে আমাকে৷
পুলিশের উদ্যোগে গৃহহীনকে ঘর হস্তাস্তর ও নারী, শিশু,বয়স্ক,প্রতিবন্ধী সার্ভিস ডেস্ক উদ্বোধন

পুলিশের উদ্যোগে গৃহহীনকে ঘর হস্তাস্তর ও নারী, শিশু,বয়স্ক,প্রতিবন্ধী সার্ভিস ডেস্ক উদ্বোধন

  মফিদুল ইসলাম লাভলু(ময়মনসিংহ)ঃ   মুজিব শতবর্ষে দেশের প্রতিটি থানায় একটি গৃহহীন পরিবারের জন্য ঘর নির্মাণের উদ্যোগ নেয় বাংলাদেশ পুলিশ। পাশাপাশি নারী, শিশু, বয়স্ক ও প্রতিবন্ধীদের জন্য সার্ভিস ডেস্ক স্থাপনেরও উদ্যোগ নেওয়া হয়। ১০ এপ্রিল সকাল ১১ টায় গণভবন থেকে সারাদেশে একযোগে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এসব কার্যক্রমের শুভ উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরই ধারাবাহিকতায় ময়মনসিংহ কোতোয়ালী মডেল থানা প্রাঙ্গণে গৃহ হস্তান্তর ও সার্ভিস ডেস্কের উদ্বোধন করা হয়। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি এডভোকেট জহিরুল হক খোকা, ময়মনসিংহ অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ফজলে রাব্বি, ময়মনসিংহ কোতোয়ালী থানা অফিসার ইনচার্জ শাহ কামাল আকন্দ, তদন্ত অফিসার ফারুক হোসেন,অপারেশন ওয়াজেদ আলী ও ফাঁড়ির ইনচার্জসহ অন্যান্য পুলিশ কর্মকর্তাগণ। অনুষ্ঠানে ময়মনসিংহ কোতোয়ালী থা
তাসের_বিবি-২ (খসড়া)

তাসের_বিবি-২ (খসড়া)

তাসের_বিবি-২ (খসড়া) - হুন তরে একখান কতা কইয়া রাহি, আমগর যে বাড়িডা আছে,হের চাইরদিগে সুপারির খোলের বেড়া দেওয়া।তরে যেন হের বাইরে কোনদিন দেহি না।আর আমার আম্মার কতার বাইরে কোনদিন চলবি না। আমগর চৌদ্দগোষ্ঠীর কারও বউ কোনদিন বাইডেকের হলক দেকছে না।আমগর বাড়ি মুনসি বাড়ি।আমার দাদার বাহে দ্বীনদার মানুষ আছিন।হের বিবি আছিন তিনহান।এরুম পর্দার মাধ্যে থাকত হেগর গলার আওয়াজ বাইরের বেডাইন কোনদিন হুনছে না।ব্যারামে দুই বিবি মরছে তবু টু শব্দডাও হরছে না।পর্দার খেলাফ অইব দেইখা হাসপাতালও হেগরে নিছে না।জান দিয়া দিছে তবু আমাগর বাড়ির বেডাইনে বাড়ির ইজ্জতে ক্ষতি অইতে দেয় নাই। কুমকুম শাড়ীর আঁচলা টাইনা মুক লুহায়। সুরুজের মার চিল্লানিতে সুরুজ দৌড় দিয়া ঘরের বাইর অয়। - কইছিলাম না বের পরে কি অইব।ঘরত বউ লইয়া যে বইয়া রইছস কাম করবো কেডা?কালহা বে হইরাই আইজকা লাই দিয়া মাতাত তুইলাহালাতাছস। - কি যে কইন আম্মা।হের
error: Content is protected !!